linda02901249 (@linda02901249) • Hey
🫥100% follow back who is follow me.
Check my follow back..✅
Publications
- So sweet
- Good evening 🌆
- Happy
- Happy 😁😁😃😃
- Eid Mubarak
- So sweet 💕💕🎂🎂
- Why??
- Asik
- Bewtiful
- Why
- We reached 5000+ followers 🥳🥳🥳
Collecting is free for every follower to say "thank you" 🤗
- Good morning 🌄
- Introducing $LENNY Coin On Polygon Network
Upcoming Lenny Airdrop For Lens Profile Holders
No Affiliation With Anyone , A Community Driven Memecoin On Lens Protocol For Creators , Collectors And Active Users Contributing On Lens Protocol
Stay Tuned For More Updates And Reward Details
Comment "LENNY" Below For 🎁🍀
- -"চাইলেই যদি সবকিছু পাওয়া যেতো তাহলে অপেক্ষার কোন মূল্যই থাকতো না"-
- ‘‘ —প্রিয়.....💞
“আমি তোমাকে কখনো ছাড়বো"
"না...!🙅♀️
“কারন তুমি আমার সেই ভালোবাসা💖
“ যে ভালোবাসা পাওয়ার জন্য ”
“আমি বিধাতার কাছে মাথা নতো💝
“করেছি🥰🌹
“আমার প্রতিটা প্রার্থনায় তুমিই আছো”
“ প্রিয়"🙏😇
- - পাবো না জেনোও তাকে ভালোবেসে যাওয়া টাই হচ্ছে
- পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ ভালোবাসা! 🌺💞
- Hi all
- জীবনে নিজেকে মানসিক ভাবে দুঃখ হতাশা থেকে সুরক্ষিত রাখতে আবেগ নামক শত্রকে কখনো প্রশ্রয় দিবেন না।
আবেগ দিয়ে ভালবাসলে জীবন হবে নরকীয়।
সুন্দর ও খাটি মন দিয়ে কাউকে উপলব্ধি করলেই স্বাভাবিক ভাবেই মানবহৃদয়ে ভালবাসার সৃষ্টি হয়।।💗💗💗💗💗💗💗
- একটা মানুষকে ছোটো করার জন্য অনেক কারণ পাবেন
কিন্তু বড়ো করার জন্য কোনো কারণ লাগে না,
একটু সুন্দর বব্যহারই যথেষ্ট,
- লাইফে এমন একজন থাকুক
যে আমার উপর কখনো বিরক্ত হবে না, ❣️🥀
- Thank you for the warm welcome! Here’s a special gift for you:
**We’ve partnered with @lensprotocol for an exclusive ICE Poker skin airdrop!** You can wear this skin around Decentraland and equip it to play ICE Poker.
Each skin will also come with **3 free poker tournament entries** so you can play to win prizes like MacBooks, iPhones, Decentraland LAND, high-value NFT collections, and more.
To get your free skin, simply collect this post by Wednesday 7/5 and we’ll airdrop your Lens skin on Friday 7/7.
(Must follow to collect)
- GM Lens 🌿
Decentral Games is thrilled to join the @lensprotocol community—and we’ve brought a gift for you (more info on that later). First, who are we?
At Decentral Games, our mission is to onboard the next million users into the Metaverse through fun games and social experiences. We believe in an open gaming ecosystem where anyone can participate and benefit from the platform's growth.
Our flagship game is ICE Poker: play poker, complete daily challenges, and compete in tournaments to win big prizes. The best part? You can start playing for free!
Immerse yourself into the virtual world of Decentraland for a unique poker experience. Or play on the ICE Poker Arcade app on any desktop or mobile browser, no download needed at: ice.poker/play
In the coming weeks, we’ll be launching our Metaverse casino with blackjack, roulette, and poker.
Drop us a follow and stay tuned for a post on Monday where we’ll have a special gift for the Lens community 👀
#genesispost
- ღ᭄💖আসছে ঈদ ☺️ღ᭄
༆🚙চলছে গাড়ি🏍️ღ᭄
༆༆😁আমার দাওয়াত🍕༆༆
༎❥😁তোমার বাড়ি🏩༎❥
𝄞⋆⃝ !༅༎😭ওহ sorry💔𝄞⋆⃝ !༅༎
ღ᭄😊তোমার দাওয়াত☺️ღ᭄
꧁§༺🏢আমার বাড়ি🚙༻§꧂
ღ᭄☁️হিমেল হাওয়া☁️ღ᭄
!༅༎🌤️গরম দিন🔥!༅༎
𝄞𝄞𝄞🥰দাওয়াত দিলাম🙃𝄞𝄞𝄞
꧁§༺❤️🧡💛অগ্রিম💜💙💚༻§꧂
ღ᭄🚙আসবে কিন্তু😌😌ღ᭄
𝄞⋆⃝ !༅༎🥰💖ঈদের দিন💖🥰𝄞⋆⃝ !༅༎ """"" ঈদের"""" অগ্রিম """" শুভেচ্ছা""""
-- 人 ঈদ মোবারক
_(___)_
_║∩║_______''人
_║∩║_____ .-:'''"''":-.
_║∩║____ (*(*(*|*)*)*)__
_║∩║____║∩∩∩∩∩∩║_
K____{██
██◣EID◢████}
▉▉▉▉⚄ MUBAROK ⚄▉
:::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::
::[ঈদের""অগ্রিম"""শুভেচ্ছা"রইলো"]:
❤ঈদ♥মোবারক❤
- অল্প ভুলেই মানুষ ছেড়ে যায়!!😔🖤
অথচ হাজার ভুলের পরেও মহান আল্লাহ তায়ালা
ক্ষমা করে দেন !🌺
- •প্রিয় রেডি তো-🤘
•ঈদের সালামী দেওয়ার জন্য-🤗💵
- - কিছু সম্পর্কের বিশেষ কোন নাম থাকে না।
- তবে সেই সম্পর্ক গুলো নিজের,
- অজান্তেই অাত্নায় মিশে থাকে..!💔
- স্পর্শহীন
#ahira_sarothi
পর্ব: ০১
মায়া হাসপাতালে বসে আছে তার মা নার্গিস আক্তারের সাথে। ডাক্তারের সিরিয়াল অনেক লম্বা, লোকে গজগজ করছে। একটানা বসে থাকতে থাকতে তার একঘেয়ে লাগছে। ঘন্টাখানেক ধরে শুধু অপেক্ষা করে যাচ্ছে কখন তার সিরিয়াল আসবে। নার্গিস আক্তার তার মেয়ের বিরক্তির বিষয়টি বুঝতে পেরেছে, তিনি মায়ার কাঁধে হাত রেখে বলেন,,
- কিছু খাবে বাবা?
- আমার এতো মানুষের কথা বার্তা শুনতে ভালো লাগছে না, আমি একটু কফিও খেয়ে আসি আর একটু ঘুরেও আসি।
- চলো তাহলে,,
- তুমি বসো, আমি একা যাবো।
মায়ার কথা শুনে কিছু ক্ষণ চুপচাপ থেকে, একটা হালকা নিশ্বাস ফেলে বলে,,
- একা যেতে চাইছো নিষেধ করবো না কিন্তু তাড়াতাড়ি গিয়ে আবার তাড়াতাড়ি চলে আসবে।
- ওকে মা,,
- ওকে ডিয়ার,,
মায়া চেয়ার ছেড়ে উঠে দাঁড়িয়ে চারপাশ ভালো করে দেখে, লিফটের দিকে এগোতে থাকে। লিফটের দরজার সামনে এসে ডাউন স্টেয়ার্সের বাটন প্রেস করে। কিছু মিনিটের মধ্যে লিফটের দরজা খুলে যায়। মায়া লিফটের ভেতরের দিকে তাকিয়ে দেখে একটি ছেলে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে আনমনে তার স্মার্টফোনের দিকে তাকিয়ে মনোযোগ সহকারে কিছু একটা দেখছে। ওতো শত না ভেবে সে লিফটে উঠে পড়ে।
মায়া আড়চোখে ছেলেটির দিকে তাকিয়ে দেখছে সে তাকে ফলো করছে কি না, কিন্তু না ছেলেটি এক দৃষ্টিতে তার মোবাইল ঘাটছে। তার পাশে যে কোনো মেয়ে মানুষ দাঁড়িয়ে আছে সেদিকে তার কোনো ভ্রুক্ষেপই নেই।
লিফট এসে থামে দ্বিতীয় তলায়। লিফটের দরজা খুলতেই মায়া লিফট থেকে বের হয়ে ক্যান্টিনের দিকে যায়। কফির স্টল দেখে সে স্টলের সামনে গিয়ে দাড়ায়। পুরো স্টলের দিকে দুই তিনবার চোখ ঘুরিয়ে সে ওয়েটারের দিকে তাকিয়ে বলে,,
- এক কাপ কফি দিন।
- ওকে ম্যাম,
ওয়েটার কফি রেডি করে, এদিকে কফি স্টলে সেই লিফটের ছেলেটি এসেও হাজির। সেও এক কাপ কফির অর্ডার দেয়। ওয়েটার মায়ার দিকে কাপ এগিয়ে দেয়। মায়া কাপটা হাতে নিয়ে ওয়েটারের দিকে তাকিয়ে বলে,,
- কত টাকা বিল হয়েছে?
- ম্যাম লিফলেটে লেখা আছে।
মায়া অনেক চেষ্টা করেও লেখাটা স্পষ্ট দেখতেও পাচ্ছে না পড়তেও পাচ্ছে না কারণ সে দূরের জিনিস কিছুই দেখতে পায়না, সব ঝাপাসা দেখায়। ওয়েটার বিষয়টি লক্ষ করে। মায়া চেষ্টায় ব্যর্থ হয়ে ওয়েটারকে ৫০০ টাকার একটি নোট দেয়। ৫০০ টাকার নোট দেখে ওয়েটারের মাথায় দুষ্ট বুদ্ধি আসে। সে ১৫০ টাকা বিল রেখে বাকি টাকা মায়াকে ফেরত দেয় বিষয়টি লিফটের ছেলেটি লক্ষ করে সে তৎক্ষনাৎ ওয়েটারের হাত চেপে ধরে বলে,,
- লিফলেটে লেখা প্রতি কাপ কফি ৩০ টাকা সেখানে ১২০ টাকা বাড়তি রাখলে কেনো? মানুষ ঠকানো হচ্ছে,
- স্যার আমিতো বাকি টাকা ফেরত দিতেই নিচ্ছিলাম,
- একদম মিথ্যা কথা বলবে না, আমি নিজ চোখে দেখেছি এই ম্যডাম ৫০০ টাকা দিয়েছে তাকে ৩৫০ টাকা ফেরত দিয়ে বিদায় করতে নিয়েছো। সে নাহয় চোখের সমস্যার জন্য দেখতে পায়নি তাই বলে তার অসহায়ত্বের সুযোগ নিতে হবে।
- স্যার সরি, ভবিষ্যতে এমন আর করবো না প্লিজ সিনক্রিয়েট করবেন না। জানাজানি হলে আমার চাকরিটা থাকবে না। আমি বাকি টাকা ফেরত দিচ্ছি।
- নেক্সট টাইম খেয়াল থাকে জানি।
- জি স্যার, আপনার কফি।
- নিজে খাও বসে বসে,
মায়া এতক্ষণ চুপচাপ সব দেখছিল। ছেলেটি মায়ার সামনে এসে বলে,,
- এই যে আপনার বাকি টাকা।
- ধন্যবাদ, আসলে আমি আমার চশমাটা ভুলে মায়ের কাছে রেখে এসেছি।
- ওয়েলকাম।
- আপনি কেনো এসেছেন হসপিটালে?
- আমার মায়ের চেকাপ করানোর জন্য এসেছি, আপনি?
- আমিও চেকাপ করানোর জন্য এসেছি।
- ওহ আচ্ছা,,
- আপনার মায়ের কি সমস্যা?
- আমার মায়ের ডায়াবেটিস + হার্টে সমস্যা।
- আল্লাহ আপনার মাকে তাড়াতাড়ি সুস্থ করে দিক।
এদিকে হঠাৎ মায়ার ফোন বেজে ওঠে। মায়া ফোন হাতে নিয়ে দেখে তার মা কল করেছে। মায়া বুঝতে পেরেছে তার সিরিয়াল নং কাছাকাছি চলে এসেছে এজন্যই তার মা কল করেছে। মায়া কল কেটে দিয়ে ছেলেটির দিকে তাকিয়ে বলে,,
- আপনার নামই তো জানা হলো না?
- আমার নাম মাহিদ,,
- আল্লাহ যদি চান আপনার সাথে আবার দেখা হবে, আল্লাহ হাফেজ।
কথাটা শেষ করে মায়া এক প্রকার দৌড়ে গিয়ে চলন্ত লিফটে উঠে পড়ে। এতো কথোপকথনের মধ্যে মাহিদ মায়ার নামটা জিজ্ঞেস করতে ভুলে গেছে। সে লিফটের দিকে তাকিয়ে হালকা হেসে তার কাজে মনোযোগ দেয়।
নার্গিস আক্তার ডাক্তারের টেবিলের সামনের চেয়ারে বসে আছে। তার দুচোখের পাপড়িগুলো ভিজে উঠেছে। ডাক্তার রিপোর্টের দিকে তাকিয়ে আছে, গভীর চিন্তার ভাঁজ তার কপালে। নার্গিস আক্তার নিজেকে সামলে নিয়ে বলে,,
- আমার মেয়ে টাকে সুস্থ করতে আর কি কোনো পথ খোলা নেই ডাক্তার?
- মায়ার জন্ম আমার হাতেই, বলতে গেলে মায়া আমার মেয়ের মতো। ওর কথা বলা, দুরন্তপনা, চঞ্চলতা সবকিছু যে কাউকে মুহূর্তের মধ্যে আকৃষ্ট করতে পারে। এমন বাচ্চা মেয়েটার যে এতোবড় ব্যাধি হবে কোনোদিন কল্পনা করিনি। ওকে বাঁচানোর কোনো পথ বাকি রাখিনি আমি। আমার মতে এখন সত্যটা মায়াকে জানানো উচিত।
- আমার মেয়েটা ওপর থেকে শক্ত হলেও ওর মন খুব নরম অনেক দুর্বল। ও এতবড় সত্য টা সহ্য করতে পারবে না ডাক্তার।
- দেখুন , আজ হোক কাল হোক ওকে এটা জানাতে হবে নাহলে জীবনের শেষ মুহূর্তে ও এটা জানতে পারলে মেনে নিতে পারবে না তখন স্ট্রোক ও করতে পারে।
নার্গিস আক্তার ডাক্তারের কথায় কান্নায় ভেঙে পড়ে। ডাক্তার তাকে সান্ত্বনা দিয়ে বলে,,
- মহান আল্লাহ তায়ালা যা করেন ভালোর জন্য করেন। আল্লাহর ওপর আস্থা রাখুন। আল্লাহ চাইলে মায়াকে সুস্থ করে দিতে পারেন।
- আল্লাহর ভরসায় এতদিন নিজেকে সামলে রেখেছি ডাক্তার।
- মায়ার রিপোর্ট অনুসারে তার হেল্থ কন্ডিশন দিন দিন খারাপের দিকে যাচ্ছে।
হঠাৎ মায়া চেম্বারের দরজা খুলে ভেতরের দিকে তাকিয়ে বলে,,
- আসতে পারি?
- এসো এসো, মিস মায়া আফরিন।
- ধন্যবাদ ডাক্তার আঙ্কেল।
- মোস্ট ওয়েলকাম। এবার বলো তোমার কি অবস্থা?
- আমি একদম সুস্থ সবল আছি।
- আলহামদুলিল্লাহ, অনেক খুশি হয়েছি কথাটা শুনে। এবার আমার নির্দেশনা মতো ওষুধ গুলো নিয়ম করে খেতে হবে, নিয়ম মাফিক খাবার খেতে হবে।
- অবশ্যই কিন্তু তাও মা সবসময় মনে করে আমি ফাঁকি দেই ওষুধ আর খাবার দাবারের বেলায়।
মেয়ের থেকে নিজের অশ্রুসজল চোখ মুখে শুকিয়ে। মায়ার দিকে তাকিয়ে বলে,,
- এখন থেকে আরো স্ট্রিক্টলি রুলস মেইনটেইন করতে হবে, কোনো ছাড় দেওয়া হবে না।
- ওকে মা,
ডাক্তারের সাথে কথাবার্তা শেষ করে মা, মেয়ে হাসপাতাল থেকে বের হয়ে গাড়িতে চড়ে। মায়া তার মায়ের কাঁধে মাথা রেখে হাসপাতালে বসে কফি নিয়ে ঘটে যাওয়া ঘটনা টা বলতে থাকে। কিন্তু নার্গিস আক্তার চুপচাপ নিজের চোখের জল ফেলছেন।
একা একা কথা বলতে বলতে মায়া ঘুমিয়ে পড়ে তার মায়ের কোলে। পরম স্নেহে মেয়ের মাথায় হাত বুলিয়ে দিচ্ছেন তিনি। ড্রাইভার আবুল ও নার্গিস আক্তারের কান্না দেখে বুঝে গেছেন মায়ার সময় ঘনিয়ে আসছে, তিনিও নিরবে চোখের পানি ফেলছেন,,
চলবে..............
- এই যে মেডাম আপনাকেই বলছি👈👈
ফেইসবুকে এতিমের মতো একা একা না ঘুরে আমাকে নক দিলেই
তো হয়ᥬ🥰᭄ ᥬ🥰᭄
- এতো এতো বাবা পাগলের দেশে বৃদ্ধাশ্রম কেন.!🤐
- মায়ের স্থান যদি পর্বত সমান উঁচু হয়,
বাবার স্থানও কিন্তু তেমন নিচে নয়..
বাবা কে সম্মান করো।।।..
হ্যাপী ফাদার্স ডে..পৃথিবীর সকল বাবার প্রতি রইলো অনেক অনেক আন্তরিক দোয়া ও অফুরান ভালবাসা।।💕💕💕💕💕💗💗🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲
- #কে_আপন_কে_পর
#১ম_পর্ব
#লেখকঃমি_মারুফ
★নতুন বউ বাসর ঘরে বসে আছে। আমি দরজা আটকে খাটে গিয়ে বসলাম।কি করবো বুঝতে পারছি না।অবশেষে খাট থেকে একটা চাদর নিয়ে মেঝেতে শুয়ে পড়লাম।এমন হুট করে বিয়ে মেনে নিতে আমার কষ্ট হচ্ছে।আমাকে না জানিয়ে বিয়ের দিন তারিখ ঠিক করেছে আমার পরিবার।
বিয়ের ৩ দিন আগে আমায় দেখতে পাঠাতে চেয়েছিল মেয়ের বাড়ি।
আমি কষ্টভরা কন্ঠে বলে দিয়েছিলাম বিয়ের দিনতারিখ ঠিক করার আগেই যখন "আমাকে মেয়ে দেখানোর প্রয়োজন মনে করোনি" এখন আর দেখে কি লাভ?
অবশেষে বাধ্যতামুলক বিয়েটা করে ফেললাম।
আমি অপরদিকে মাথা দিয়ে শুয়ে রয়েছি মেঝেতে।
প্রায় ঘন্টাখানেক অতিবাহিত হয়ে গেছে।
আমি তিনটা সিগারেট শেষ করে আরেকটা ধরিয়েছি।
সাধারনত আমি সিগারেট খাইনা।
বন্ধুদের পাল্লায় পড়ে মাঝে মধ্যে ২/১ টা খাই।
কিন্তু আজ বাসর ঘরে ঢোকার আগেই নানান চিন্তা ভাবনা মাথার উপর এসে ভর করে।
যার জন্য এক প্যাকেট কিনে নিয়ে ঢুকেছি।
এই সিগারেটে কয়েকটা টান দিতেই মনে হলো আমার বিয়ে করা বউটা খাট থেকে নামছে!
কারন পায়ের নুপুরের শব্দ পাচ্ছি।
আমি আগের মতোই চুপ করে শুয়ে আছি।
হঠাৎ সে এসে আমার পাশে বসলো মেঝেতে।
আমার কপালে একটা হাত বুলিয়ে বলল কি হয়েছে তোমার?
আমি কি বলবো বুঝতে পারছি না।
মাথাটা একটু ঘুরিয়ে তাকালাম আমার বউয়ের দিকে।
দেখে আমার চোখ দুটো কপালে উঠে গেল!
মানুষ এতোটা সুন্দর হতে পারে?!
আমি উঠে বসলাম।
মেয়েটা আমার চেয়ে থাকা দেখে লজ্জায় মাথা নিচু করে আছে।
-তুমি গিয়ে খাটে শুয়ে পড়ো। (আমি)
-তুমিও খাটে গিয়ে শুয়ে পড়ো। (বউ)
-না' আমি নিচেই শুয়ে থাকবো। তুমি খাটে গিয়ে শোও।
-তাহলে আমিও নিচে শোবো তোমার পাশে।
কি আর করবো? বাধ্য হয়েই খাটে গিয়ে শুয়ে পড়লাম।
চুপ করে শুয়ে আছি অপরদিকে মুখ করে।
মেয়েটি এসে শুয়ে পড়লো।
তার শরীরের অলংকার গুলো নড়ছে এবং শব্দ হচ্ছে।
একটুপর শব্দ কমে গেল।
-আমি কি শরীরের গয়নাগাটি খুলতে পারি? (বউ)
-তুমি যা ইচ্ছা তাই করো সমস্যা নাই। (আমি)
-সত্যি তো? রাগ করবে না তো?
-আরে নাহ।
এরপর আবার শব্দ শুরু হলো।
বুঝলাম শরীরে ওতো গয়না নিয়ে শুয়ে থাকা ওর ঝামেলা হচ্ছিলো।
একটুপর আবার শব্দ কমে গেল।
আসলে গভীর রাতে একটু শব্দ হলেই কানে বেশি লাগে।
হঠাৎ মনে হলো কিছু একটা আমার ওপাশে হাত বাড়িয়ে রাখলো মেয়েটা।
আমি যেহেতু ওপাশেই মুখ করে শুয়ে আছি তাই চোখ মেলে তাকালাম।
ঝাপসা আলোয় যা দেখলাম তা দেখে আমার চোখ কপালে উঠে গেল!
মেয়েটা শাড়ি খুলে রেখেছে ওখানে।
-শাড়ি গয়না এগুলা এতো বিরক্তিকর আগে জানতাম না।
এখন এসব খুলে কতো সুন্দর লাগছে।
এই বলে মেয়েটি আমায় পেছন থেকে জড়িয়ে ধরলো।
আমি পাথরের মূর্তির মতো চুপ করে আছি।
জীবনের প্রথম কোন মেয়ে মানুষের জড়িয়ে ধরায় আমার শরীরের লোম দাড়িয়ে গেছে।
ভয়েই কি লজ্জায় আমার শরীর শীতল হয়ে কাঁপছে।
-এই কি করছো এসব?
-আমার স্বামীকে আমি জড়িয়ে ধরেছি।
আর তুমিই তো বললে আমার যা ইচ্ছা আমি তাই করতে পারি।
তাই জড়িয়ে ধরেছি।
এখন লক্ষি ছেলের মতো চুপটি করে ঘুমাও।
এই বলে মেয়েটি আমায় জড়িয়ে ধরে রইলো।
এরপর এটা ওটা ভাবতে ভাবতে কখন ঘুমিয়ে পড়েছি নিজেও জানিনা।
ভোরে ঘুম ভাঙ্গলো কারো পানির ছিটায়। চেয়ে দেখি সেই মিষ্ট মেয়েটা (বউ) আমার মুখে পানি ছিটিয়ে দিয়ে খিলখিল করে হাসছে।
কি অদ্ভুত ধরনের হাসি!
এই মেয়ের সামনে যদি কোন কবি থাকতো তবে সাথে সাথে একটা কবিতা লিখে ফেলতো।
-কি মশাই উঠবেন নাকি টেনে তুলতে হবে?
-হা উঠতেছি।
বিছানা থেকে উঠে হাত, মুখ ধুয়ে বের হলাম রাস্তায়।
রাস্তায় এসে মোবাইলটা বের করে জুঁই এর নাম্বারে ডায়াল করলাম।
কিন্তু জুঁই এর নাম্বার বন্ধ।
না জানি জুঁই কতোটা কষ্ট পেয়েছে আমার বিয়ের কথা শুনে।
পাগলের মতো জুঁই আর আমি দুজন, দুজনকে ভালোবেসেছি।
কিন্তু আমাদের এই ভালোবাসার কথা মা, বাবাকে জানানোর পরেও তারা এই বিয়েটাই করালো আমায়।
আরো কয়েকবার ট্রাই করার পরও জুঁই নাম্বারে সংযোগ পেলাম না।
মনটা ভার করে পুকুর পাড়ের আম গাছটার নিচে বসে আছি।
হঠাৎ অপরিচিত নাম্বার থেকে কল আসলো মোবাইলে।
রিসিভ করতেই ওপাশ থেকে বলল...
-কোথায় এখন তুমি?
-পুকুর পাড়ে। আপনি কে?
-আমার নাম মৌ। তাড়াতাড়ি তোমাদের বাড়িতে আসো।
পুকুর পাড় থেকে তাড়াতাড়ি বাড়িতে গেলাম।
বাড়িতে অনেক মানুষ। অনেক আত্মীয় স্বজন।
এদের মধ্যে থেকে কে ফোন করলো বুঝতে পারছি না।
আমি সোজা আমার রুমে ঢুকলাম।
ফোনটা হাতে নিয়ে ঐ নাম্বারে কল দেবো ওমনি আমার বউ এসে আল্লাদি ভঙ্গিমায় আমার গলা জড়িয়ে ধরলো।
-কি গো, কাকে ফোন করো। (বউ)
-আচ্ছা মৌ কার নাম? (আমি)
-তোমার দুষ্টু বউয়ের নাম তুমিই জানোনা মশাই?
গতকাল কাজি সাহেব যখন বিয়ে পড়াইছে তখন কানটা বন্ধ ছিল নাকি?
হা আমারি নাম মৌ। একটু আগে আমিই তোমায় ফোন করেছিলাম।
নতুন বউকে ফেলে কোথায় গিয়ে থাকো হুমম?
এই বলেই মেয়েটি আমার বুকের উপর ঝুকে পড়েছে।
আমার গলাটা দুহাতে জড়িয়ে দেহটাকে আমার উপর নিয়ে বিছানায় এলিয়ে দিচ্ছে আমাকে
আমি মাথাটা খাটের উপর কোনরকম রেখে বোবার মতো তাকিয়ে দেখছি আমার বউকে।
মেয়েটার চোখে দুষ্টু, মিষ্টি হাসি।
ওর চোখের ভাষা বলছে ও স্বামীর একটু ভালোবাসা চায়।
কিন্তু আমি কি করবো? আমি তো ভালোবাসি জুঁই।
ওকে যে আমি কথা দিয়েছি ওকে ছাড়া কাউকে জীবনসঙ্গী করবো না।
-কি হলো? কি ভাবছো গো মশাই?
-প্লিজ ছাড়ো আমায়। বাইরে একটু কাজ আছে আমার।
এই বলে কোনরকম জোর করেই ওকে ছাড়িয়ে খাট থেকে নেমে ঘরের বাইরে এসেছি।
এর মধ্যেই দেখি ভাবি, নানি, দাদিরা প্রস্তুত বাইরে আমাকে গোসল করানোর জন্য।
আমাকে দেখেই তারা আমায় টেনে নিয়ে গেল।
ভাবিরা গেল আমার বউকে ডেকে আনতে আমার ঘরে।
এরপর কতো রকমের মজা, খেলা হলো এই গোসল করানোর আগে।
পাশাও খেলতে হলো দুজনকে।
কিন্তু এই আনন্দময় মুহুর্তে আমি খেয়াল করছি আমার বউ মৌ এর মনটা ভার।
এটাই স্বাভাবিক। একটা মেয়ে বিয়ের পর চায় শুধু দু-বেলা দু-মুঠো খাওয়া আর স্বামীর একটু ভালোবাসা।
কিন্তু আমি এখনো পর্যন্ত ওকে বউ হিসেবে মেনে নিতেই পারিনি।
কি করে পারবো? আমার জন্য যে জুঁই অপেক্ষায় আছে।
ওকে যে আমি খুবই ভালোবাসি।
গোসল শেষ করে প্যান্ট, শার্ট পড়ে একটু রাস্তায় বের হলাম।
আবার জুঁই এর নাম্বারে কল দিলাম....
হা এবার কল ডুকেছে। একটু পরেই রিসিভ হলো।
-কি হয়েছে, কল দাও ক্যান? তোমার তো এখন বউ আছে।
এইটুকু বলেই ফোন রেখে দেয় জুঁই। আমাকে কথা বলার সুযোগ ই দিলো না।
আবার কল করতে যাবো তখনি বাবার নাম্বার থেকে কল আসলো।
-তোর কি মাথায় একটুও বুদ্ধি নাই? বাড়িতে মেহমানে ভরা, একটুপর মেয়ে পক্ষের লোক আসবে আর তুই থাকিস দূরে গিয়ে...
এই বলেই রাগ করে ফোন কেটে দেয় বাবা।
আবার বিষন্ন মনে বাড়ির দিকে রওনা দেই।
বাড়িতে ঢুকেই মাথাটা খারাপ হয়ে গেল।
কাজের লোকের কি অভাব আছে?! সবাই তো বিয়ে বাড়ির কাজ নিয়েই ব্যস্ত। আমার কাজটা কোথায়?
মনে মনে বাবার উপর ভীষণ রাগ হলো। তাদের কথায় প্রিয় ভালোবাসার মানুষকে ফেলে আজ অন্য কাউকে বিয়ে করতে হলো।
কিছুই ভালো লাগছে না এখন। ঘরে গিয়ে বিছানায় গা এলিয়ে দিলাম।
চোখটা একটু বুঝতেই মনে হলো কেউ এসে আমার বুকের উপর মাথা রেখেছে।
তাকিয়ে দেখি মৌ(বউ) দুই হাত আমার বুকের দুপাশে ভর করে মাথাটা বুকে রেখেছে।
-আমাকে তোমার পছন্দ হয়নি? (মৌ)
এই বলে মাথাটা তুলে আমার মুখের সামনে মুখ এনে আমার জবাবের অপেক্ষা করছে মেয়েটা।
আমি ওর মায়াবী মুখের দিকে তাকিয়ে আছি।
গোসল করিয়ে ভাবিরা ওকে শাড়ি পড়িয়ে, গয়না পড়িয়ে সাজিয়ে দিয়েছে।
ওকে দেখে কল্পনার কোন পরীর মতো লাগছে।
কি অপরুপ হাসি, অপরুপ মুখ এই মেয়েটার। হাল্কা লিপস্টিক করা মিষ্টি ঠোট দুটো ঠিক আমার মুখের সামনে নিয়ে আমার জবারের অপেক্ষায় আছে।
কি বলবো ওকে? ওর মতো সুন্দরী মেয়েকে পছন্দ হয়নি এটা বললে আমাকে পাগল বলবে লোকে(নিজেকে বড় অপরাধী মনে হচ্ছে আজ)।
তবে কি সত্যটা ওকে বলে দেব এখনি?
নাহ, বিয়ের কটা দিন শেষ হোক তারপর না হয় বলবো।
কি হলো বললে না? বলো তোমার কি সমস্যা?
তুমি কি অন্য কোন মেয়েকে ভালোবাসো?
ওর এই প্রশ্নে আবার আমি ওর মুখের পানে তাকালাম।
হাসি মুখটা সামান্য ভার করে আমার দিকে চেয়ে আছে আমার মুখের উত্তর শোনার জন্য?(অসাধারণ তার মুখ)
তবুও আমি নিরব হয়ে আছি কি বলবো ওকে?
মৌ এবার কপালে একটা চুমো দিয়ে বলল' তোমার যে কোন সমস্য থাকলে আমায় বলো।
বউ নয়, বন্ধু হয়ে তোমার উপকার করবো বলো প্লিজ।
আমি কিছু বলতে যাবো ঠিক তখনি বাইরে থেকে বলছে মেয়ে পক্ষের লোক এসেছে।
সাথে সাথে আমার দুই শালী ঢুকে পড়লো আমার রুমে।
তখনো বউ আমার বুকের উপর ঝুকে আছে।
ওরা ঢুকতেই মৌ উঠে স্বাভাবিক হলো।
বড় শালীটা লজ্জা পেলেও ছোটটা এসেই চোখটিপ মারলো আমায়।
দুজনি এসে আমার পাশে বসলো।
👉👉👉👉চলবে,,,,,,,,
(যদি আপনাদের সারা পাই তাহলে next দিবো। আর সারা না পেলে ডিলিট করে দিব।)
#Black_boy
- - যে অনলাইনে যত বেশি - Active
বাস্তব জীবনে সে তত বেশি একা..!'🙂💔🥀
🥰যেমন আমি😔
- চোখের খিদে বেড়েই চলেছে,তোমাকে যদি একটুখানি দেখতে পেতাম!💔🥀
- - ভালোবাসতে না পারলে অন্তত বলে দিও.!🙂
- কিন্তু অযত্ন,অবহেলা করো না প্লিজ.!🖤🙏
- চলো সবাই একটা কথা শেয়ার করি
কোন বছরটা কার জীবনে বেশি কষ্ট দিচ্ছে
14 😂 15 😂16 😂17😂 18
😂 19😂20😂 21 😂22 😂23
আমার তো 2020
- মিথ্যা বলার অভিযোগে যদি ফাঁসি দেওয়া হতো তাহলে ভালো আছে বলা মানুষগুলো আর
পৃথিবীতে বেঁচে থাকার সুযোগ হতো না
- Good night 🌃🌉
- ~পতিতালয়ের মেয়েটি যখন খদ্দের থেকে হাজার টাকার নোট নিয়ে ঘৃণার চোখে বলে- এই সমাজ আমাকে বেশ্যা বানিয়েছে!
..ঠিক তখনই দেশের কোন প্রান্তে আরেকটি মেয়ে পরিশ্রম করে ১০০টাকার তিনটা নোট নিয়ে বলে- ধন্যবাদ সমাজকে! এই সমাজ আমাকে কাজ করার সুযোগ দিয়েছে।
..রাতের অন্ধকারে সিগারেটের ধোঁয়া উড়িয়ে বেকার ছেলেটি যখন ভাগ্যকে অভিশাপ দিয়ে দেশ ব্যবস্থাকে গালি দেয়!
..ঠিক তখনই দেশের কোন প্রান্তে আরেকটি ছেলে সিগারেটের সেলসম্যান হয়ে ঘাম ঝরাচ্ছে! প্রশ্নের বিপরীতে তার জবাব- পরিশ্রমই আমাকে বেকারত্ব থেকে মুক্তি দিয়েছে!
..কোন নিষ্ঠুর সকালে কোটিপতি সন্তান যখন বৃদ্ধা মাকে বৃদ্ধাশ্রমে নিয়ে যায়!
>>ঠিক তখনই একই শহরের অন্য প্রান্তে গরীব ছেলেটি অসুস্থ মায়ের মুখে একটা রুটি তুলে দিতে ঘুরছে দ্বারে দ্বারে এবং মায়ের চিকিৎসার জন্য সবার কাছে হাত পাতছে!প্রশ্নের বিপরীতে তার জবাব- "মা পাশে না থাকলে আমি কিভাবে বাঁচব"?
>>এই জায়গায় এসে মনীষীদের দুটি উক্তি লিখতে আমার বড্ড ইচ্ছে হয়-
..সত্যিকার অর্থে জীবনে কিছু করতে চাইলে; একটা রাস্তা খুঁজে পাবে, আর না করতে চাইলে পাবে শুধুই অজুহাত!পৃথিবীটা ঠিক তেমনি; যেভাবে আমরা দেখি!
..সুন্দরভাবে বেঁচে থাকার জন্য রাস্তার অভাব নাই, কিন্তু আমরা সে রাস্তাটা খুঁজে নিতে আগ্রহী নই বরং সব সময় ভাগ্যকে দোষারোপ করি!
.🌿.কোটিপতি সন্তানটার কাছে মা হয়ত বোঝা! কিন্তু গরীব ছেলেটির কাছে 'মা'ই সব। আর এখানে এসে দ্বিতীয় উক্তিটি একদম মিলে যায়! 🌿
ঐ যে, পৃথিবী। ঠিক তেমনি; যেভাবে আমরা দেখি!
উদ্যোক্তা হন।পরিশ্রম করুন। ভাগ্যকে দোষারোপ করে নয়।বরং কর্মের মাধ্যমে ভাগ্য পরিবর্তন করুন...!!
❤️🌿
- ছেলে যদি প্রবাসী হয় বিয়ে করবেন
তো.?
- আমার সেড পোস্ট ছাড়তে দেখতে শুনতে ও ভালো লাগে তার মানে এই না আমার সাথে এমন কিছু হয়েছে
- আজকের সমাবেশই প্রমাণ করে আগামীর বাংলাদেশ হবে ইসলামের বাংলাদেশ, ইনশাআল্লাহ।
- ভালোবাসতে সুধুই মন লাগে
কিন্তু তাকে টিকিয়ে রাখতে
মনের জোর কিংবা
সাহস লাগে
- 🤲😭মৃ'ত্যুর কয়েক সেকেন্ড আগে যেন,প্রত্যেকটা মুস'লমানের মুখে উচ্চারিত হয়!😭🤲
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ (সাঃ)।। আমিন❤️
- "যাকে তুমি ভালোবাসো তাকে মন প্রাণ দিয়ে খুলে বলো ভালোবাসি!"🖤🦋
- বিদ্যুৎ ছাড়াই ঘর এসির মতো ঠাণ্ডা রাখার কিছু কার্যকরী টিপস..!!
১। প্রথমত ... See more
- 🥀আপনার জীবনের গল্প দিয়ে বই বানানো হলে😔📝
সেই বইটার নাম কি দিতেন 🥀📕
- - যদি কখনো পরিবর্তন হয়ে যাই☺
- ভেবে নিও তোমার কারনেই হয়ে গেছি💔☺
- বিদ্যুৎ ছাড়া একটি রাত যদি এত কষ্টদায়ক হয়,তাহলে কবরের একটি রাত কত না কঠিন হবে ভেবেছেন কি কখনো?😢
আল্লাহ তুমি হিফাজত করিও
🤲আমিন🤲
- চোখের সামনে মানুষ বদলে যাচ্ছে শুধু চেয়ে চেয়ে দেখি আর দী`র্ঘশ্বাস ফেলি 🖤🌸
- বিয়ের জন্য মেয়ে দেখতে গেছিলাম দেখাও হলো মেয়েটা বেশ সুন্দরী!! 🙈
মেয়ে দেখার একটা পর্যায়ে দুলাভাই বললেন, তোমাদের তো বিয়ের কথা চলতেছে তোমরা দুজন আলাদা একটু কথা বলে নাও কেমন!😌
দুলাভাইয়ের কথায় দুজনকে ফাঁকা ঘরে নেওয়া হল। তারপর!!
আমি-- এইযে কিছু বলছেন না যে?
মেয়েটা--আমি বোবা কথা বলতে পারিনা!!
আমি-- হা হা হা,,,,, বোবা আবার কথা বলছে!
সে নাকি বোবা অনেক মজার মানুষ তো আপনি।😁
আচ্চা আপনার নাম কি জানতে পারি।
মেয়েটা-- আমার নাম পরী 😮
মেয়ে-- আপনার নাম কি!!
আমি- আমার নাম রাশেদ খান।
আচ্চা আপনার সাথে তো আমার বিয়ের কথা হচ্ছে তো এই বিয়েতে আপনার কোন সমস্যা আছে কিনা!🙄
মেয়ে- হুড়মুড়িয়ে বললো, হুম হুম অনেক সমস্যা আছে। 🙄🙄
আমি-- অবাক চোখে বললাম কি সমস্যা বলতে পারেন। 🙄🙄
মেয়ে-- আসলে আমি সিগারেট খাই" রাতে ঘুমের ঘোরে নাক ডাকি,, আর পাশে যে থাকে তাকে অনেক পিটাই।। 🙄
মেয়েটার কথা শুনে মনে মনে ভাবলাম, ওও এই ব্যাপার আমার সাথে চালাকি করা হচ্ছে নিশ্চয়ই এই মেয়ের অন্য কোথাও প্রেম আছে
তাই আমার সাথে অভিনয় করছে।
কিন্তু আমিও নাছুর বান্দা, পাক্কা ৫ হাজার টাকা খরছ করে দেখতে এসেছি ,, এতে সহজে কি ছেড়ে দেব, তাই একটু বুদ্ধি করে বললাম।। 🙂
-- আসলে এতে আমার কোন সমস্যা নাই।।
মেয়ে-- বুঝতেছেন না, আমি সব সময় খাই!!
-- আমিও খাই,, আরে সমস্যা নাই ।
মেয়েটি- আমি মাঝে মাঝে বন্ধুদের সাথে ড্রিংস করি! 😂😂
-- আরে তুমি তো আমার মতো,,, ভালই হয়েছে বাসর রাতে দুজন এক সাথে বসে খাবো ।😁
মেয়েটি -- আমার না আগে একবার বিয়ে হইছে!!😃😃
-- আরে আধুনিক যামানা বিয়ে হয়েছে তো কি হয়েছে, এখন আমায় সাথে ঘর করবা। 😂😂😂
মেয়ে -- আমার আগের বরের ১ টা বাচ্চা আছে!!😁
-- বাচ্চা হইছে তো কি হইছে। সমস্যা নেই আমি তাতেও রাজি!!😂😂
-- এবার মেয়েটি রেগে বললো, আরে ভাই এত সমস্যা থাকার পর ও আমাকে কেনো বিয়ে করতে চান।।
আমি -- আমার কোন সমস্যা নাই। 😂😂😂
মেয়েটি-- পাগল হলেন নাকি, শোনেন ভাই আমার একটা ছেলের সাথে প্রেম আছে।
আমি-- এই'তো এতক্ষণে লাইনে আসলেন,,
আচ্চা ঠিক আছে আমি এই বিয়েতে, না করে দিবো,,,
এর জন্য আমাকে ৫ হাজার টাকা দিতে হবে আপনার!! 😂😂😂
মেয়েটি-- কি? এত টাকা।
-- হুম আপনাকে দেখতে এসে আমার ৫ হাজার টাকা খরচ হয়েছে আর বাকি ৫ হাজার দিবেন মিথ্যে বলে বিয়ে ভাঙবো সে জন্যে।
টাকা না দিলে কিন্তু এখনই আপনার বাসায় বলে দিবো আমি আপনাকে বিয়ে করতে চাই ।
মেয়েটি -- ওকে অকে দিচ্ছি দাঁড়ায় ।
১০ হাজার টাকা দিয়ে মেয়েটি বললো,, যান এবার বিয়ে টা ভাঙেন,,🥺🥺
আমি বললাম ওকে আপনার কাজ হয়ে যাবে🥱🥱
এই বলে আমি জানিয়ে দিলাম আমার মেয়ে পছন্দ হয় নি।বিয়েটা ভেঙে গেলো।
তবে আমার মনে দুস্ট বুদ্ধি চাপলো। এখন থেকে এমন মেয়ে দেখতে যাবো যার প্রেম চলছে।তারপর তাকে ব্লেকমেইল করে টাকা আদায় করে নিবো।
কি বলেন বিজনেস টা শুরু করি?🙄🙄
#গল্প #মেয়েদেখা